Friday, November 18, 2016

আন্টিকে চুদা -

আন্টিকে চুদা


     সন্ধ্যার পর বাসায় আসতেই মা বলল যে রাতে তকে আজ তর আন্টির বাসায় থাকতে হবে। তর আঙ্কেল আজ বাসায় আসবে না। আন্টিদের বাড়ীতে আন্টি আর আঙ্কেল ছাড়া আর কেউ থাকে না। অনেক বড় বাড়ী। আন্টিদের বাসায় যেহেতু আর কেউ নেই তাই আন্টি মাঝে মাঝে আমাদের বাসায় এসে অনেক আলাপ করেন। আন্টি আমার সাথে অনেক ফ্রি। আমি কখন কি করি না করি তার সব কথা আন্টিকে বলি আর আন্টিও তার সব কথা আমাকে বলেন। আন্টি দেখতে অনেক সুন্দর।
খুবি সেক্সি মাল। তাকে দেখলে যে কেও মাল বের না করে থাকতে পারবে না। আন্টির সামনে গেলে আমার সোনাটা দারিয়ে যেত। আর যখন সেক্স এর কথা বলতাম তখন তো কোথাই নাই। তাই আন্টির সামনে যাওয়ার আগে আন্ডার প্যান্ট পরে যেতাম। তবে আন্টি আমার সাথে ফ্রী ছিল বলেই সব ধরনের কথা হত। আমাদের মধ্যে কোন খারাপ সম্পর্ক ছিল না। যাই হোক রাত ১০ টার দিকে আন্টির বাসায় গেলাম। আন্টি আজ একটা ঢুলা গেঞ্জি আর লেহেঙ্গার নিচের অংসটি পরেছেন। গেঞ্জিটির গলা অনেক বড় হওয়াই আন্টির দুদের অর্‌দেক অংশ দেখা যাচ্ছিল। আন্টিকে আজ আগের চেয়ে আরও সুন্দর লাগছে। রাতের খাবার শেষ করে আমি আর আন্টি ডয়িং রোমে বসে কথা বলছিলাম। এক সময় আন্টি আমাকে জিজ্ঞেস করল আজ না তর ডেটিং এ যাবার কথা ছিল। তা কি রকম ইঞ্জয় করলি বললি নাতো। আমি বললাম অনেক ইঞ্জয় করেছি। তখন আন্টি বলল আগের মত আবারও কি না করেই চলে এসেছিস। আমি বললাম হ্যা। তখন আন্টি বলল আচ্ছা তর সমস্যাটা কি বলত দেখি। যতবার ডেটিং এ গিয়েছিস প্রত্যেক বারই না করেই চলে এসেছিস। আমাকে সব খুলে বলত। তরকি সোনা দাঁড়ায় না, অনেক ছোট, নাকি বেশি সময় করতে পারস না। তখন আমি বললাম আন্টি আমার সোনা অনেক লম্বা, মোটা, স্ট্রং আর আমি অনেক সময় করতেও পারি। তখন আন্টি বলল তুইত না করেই চলে আসছ তাহলে অনেক সময় করতে পারস বুঝলি কেমনে। আমাকে মিথ্যে বলস। আমি অনেক মেয়েকে চুদেছি তবে আন্টিকে বলেছি আমি কাউকে করি নাই কারন আন্টি যেন আমাকে খারাপ না ভাবে। তাই আন্টির কথার উত্তরে আমি বললাম আমি হাত মেরে দেখেছি। তখন আন্টি বলল আবার মিথ্যে বলস তর নিচ্চই সেক্স কম। কালকে তুই আমার সাথে হসপিটালে যাবি। তকে ডাক্তার দেখাতে হবে। আমি বললাম আমি ঠিক আছি ডাক্তার দেখাতে হবে না। তখন আন্টি বলল যদি তুই ঠিক থাকিস তাহলে মেয়েদের না করেই চলে আসছ কেন। তুই আমার সাথে কালকে ডাক্তার এর কাছে যাবি নাহলে কালকে আমি তর মাকে সব বলে দেব। মার নাম শুনতেই আমি ভয় পেয়ে গেলাম। আন্টির সাথে আমার এ ধরনের কথা হই এটা মা জানলে কি ভাববে। তাই আন্টিকে বললাম আন্টি আপনি বিশ্বাস করেন আমি পুরুপুরি ঠিক আছি। তখন আন্টি বলল আচ্ছা তাহলে তর প্যান্ট খুল। আমি তর নুনু দেখব। দেখব অটা সত্যি বড় কিনা আর দাঁরাই নাকি। তর সমস্যার কারন আমাকে জানতেই হবে। নাহলে তকে বিয়ে করালে তুই তর বউকে ঠিক মত করতে না পারলে তর বউত পরপুরুষ দিয়ে তার জ্বালা মিটাইব। আর আমাদের মুখে চুন কালি মাখাইব। তাই তর মেয়েদের না করার কারন আমাকে জানতেই হবে। এই বলে আন্টি আমার প্যান্ট খুলার জন্য এগিয়ে আসতেই আমি পিছিয়ে গেলাম। তখন আন্টি বলল কালকে তুই হসপিটালে যাবি নাকি তর মাকে সব বলব। তখন আমি বললাম আন্টি আপনে মাকেও কিছু বলবেন না আর হসপিটালেও জেতে পারব না। তখন আন্টি বলল তাহলে তর সোনা দেখতে দে। আন্টিকে আমি কিছুতেই বুজাতে পারছিলাম না। তাই বললাম আপনার যা মন চাই তাই করেন। তখন আন্টি বলল এইতো লক্ষ্মী মানিক আমার এখন লাইন এ এসেছে। নুনুটা দেখতে দাও তাহলে বুজতে পারব তর সমস্যা কি। এই বলে আমার সামনে এসে বসে প্যান্ট খুলতে লাগলেন। আন্টি আমার সামনে বসতেই ঢুলা গেঞ্জির উপর দিয়ে আন্টির বড় বড় দুদ দুটি দেখতে পাচ্ছিলাম। আর তাতে করে আমার সোনাটা একটু ফুলে মোটা হয়ে গেল। আন্টি আমার প্যান্ট আর জেংগা খুলে বললেন যে নুনুটা তো ভালই মনে হচ্ছে।তখন আমি বললাম এটা তো দাঁরাই নি শুধু একটু ফুলেছে। এটা যদি দাঁরাই তাহলে আপনি বুজতে পারবেন আমার কোন সমস্যা নেই। তখন আন্টি বলল তাহলে এটাকে দাঁর করা। দেখি এটা কতটা স্ট্রং। তখন আমি বললাম কোন সেক্সি মেয়েকে না দেখলে এটা এমনি এমনি দাঁড়াবে না। তখন আন্টি বলল এখানে তো কোন মেয়ে নাই, তুই আপাতত আমাকে দেখে তর নুনুটাকে দাঁর করা, তবু দেখতে হবে তর সোনাটা কতটা স্ট্রং। আন্টি দেখতে খুবি সেক্সি তবু আন্টিকে রাগ উঠানুর জন্য বললাম আপনি কি সেক্সি নাকি, আপনাকে দেখলে আমার সোনা দাঁড়াবে না। তখন আন্টি বলল কি বলস তুই তুর আঙ্কেল প্রতিদিন আমাকে বলে আমার মত সেক্সি মেয়ে নাকি সে আজ পর্যন্ত দেখে নাই।আর তুই বলস আমি সেক্সি না। তর আঙ্কেল আমাকে না করে একদিনও থাকতে পারে না। তর আংকেল অনেক মজা করে চুদতে পারে। এখনো সে ২০-২৫ মিনিট চুদতে পারে। তবে আমার মাল ২০-২৫ মিনিটে বের হই না। তাই তর আঙ্কেল দুই বার করে চুদে আমার মাল বের করে। তর আঙ্কেল যখন আমাকে চুদে তখন আমি তর আঙ্কেলকে এত মজা দেই যে সে শুধু বলে তুমি একটা জিনিস ই । তুমাকে না পেলে আমার জীবনটাই সেক্সে অপূর্ণ থেকে যেত। আর আজ তুই বলছিস আমি সেক্সি না। আমি বললাম তাহলে আপনাকে দেখে আমার সোনাটা দারাইনা কেন। তখন আন্টি বলল তর এটাকে আমি দাঁর করাচ্ছি দারা, এই বলে আন্টি তার গেঞ্জিটার গলা নিচের দিকে টান দিয়ে আন্টির বড় একটা দুদ উপর দিয়ে বের করে তার ঠুট দুটিকে কামর দিয়ে ই ই শব্দ করে আমার সোনার উপর আলতু করে হাত বুলাতে লাগ্লেন। আন্টির এই রূপ দেখে মুহূর্তেই আমার সোনাটা দারিয়ে ফুপাতে লাগল। আন্টি তখন আমার সোনার দিকে হা করে তাকিয়ে রইল আর বলল যে এই এটা কি সোনা নাকি খেপানো অস্র। এটা তো তর আঙ্কেল এর সোনার সমান লম্বা হবে, তবে তর সোনাটা তর আঙ্কেল এর সোনার চেয়ে অনেক মোটা। কি করে বানালি এটা। তখন আমি বললাম প্রতিদিন সকালে ঘি আর মধু দিয়ে এরকম বানিয়েছি। এরপর আন্টি তার হাত দিয়ে আমার সোনাটা দরতেই আমার সোনাটা কেপে উঠল তখন আন্টি ভয় পেয়ে সোনা ছেরে দিল। তখন আমি বললাম আন্টি এবার বিশ্বাস গেলেন তো আমার সোনাটা কতটা স্ট্রং। তখন আন্টি বলল স্ট্রং এটা নাহয় বুজলাম কিন্তু তুই কত সময় করতে পারস আদও ঠাপ দিতে দিতে তর মাল বের হই কিনা এটা তো জানি না। আমি বুজতে পারলাম আন্টি আমার সোনাটা দেখে লোভ সামলাতে পারছে না। আমার সোনার ঠাপ খেতে চাইছে। আর আমারও আন্টির সেক্সি দুদ আর আন্টির এই রুপ দেখে খুব সেক্স উঠেছে। এখন না চুদে আমিও থাকতে পারব না। তাই আন্টিকে বললাম আন্টি আমি যে বোদায় আমার সোনাটা ঢুকাই সেই বোদার মাল না বের করা পর্যন্ত আমার মাল বের হবে না। তখন আন্টি বলল ঠিক আছে তুই এটা প্রমান করে দেখা। তর আঙ্কেল এখন পর্যন্ত এক বারে চুদে আমার  মাল বের করতে পারে নি তুই যদি পারিস তাহলে বুজব তুই ঠিক আছিস। এই বলে আন্টি আমার সোনাটা চুষতে লাগলেন। আন্টি এত জুরে জুরে মজা করে চুসছিলেন যে আমার সোনার মাল বুজি চুসেই বের করে ফেলবেন। আন্টি আমার সোনাটা চুষতে চুষতে তার শরীরের সমস্ত কাপর খুলে ফেললেন। আন্টির সেক্সি শরীর দেখে আমি আর থাকতে পারলাম না। টান দিয়ে মুখ থেকে সোনাটা বের করে আন্টিকে দরে ড্রয়িং চেয়ারে সুইয়ে দিয়ে মুখের মধ্যে কিস করতে লাগলাম আর জুরে জুরে দুদ টিপতে লাগলাম। এরপর আন্টির সমস্ত শরীরে কিস আর হাল্কা হালকা কামর দিতে লাগলাম। আন্টিও আমাকে ইচ্ছে মত কিস করতে লাগলেন। এরপর আমি আন্টির গুলাপি বোদাই চুষতে লাগলাম। বোদার ভিতর জিহ্বা দিয়ে চাটতে লাগলাম। কিছু সময় এভাবে চুসার পর আন্টি বলতে লাগলেন এবার বোদার ভিতর সোনাটা ঢুকা বোদা আমার জ্বলে গেল। আন্টি তার হাত দিয়ে আমার মাথাটা তার বোদার মধ্যে চেপে দরে গুংরিয়ে গুংরিয়ে কথা গুলো বলছিল। এদিকে আমার সোনাটা বোদার মধ্যে ঢুকার জন্য সেই কখন থেকে লাপাচ্ছে। তাই আর দেরি করলাম না আন্টির দুই পা আমার দুই কাদের উপর তুলতেই আন্টি তার হাত দিয়ে আমার সোনাটা দরে তার বোদার উপর সোনাটা সেট করে দিল। এরপর আমি একটু একটু ঠাপ দিয়ে সোনাটা ঢুকাতে চাইলাম কিন্তু ঢুকল না।বুজতে পারলাম আঙ্কেল এর সোনার চেয়ে আমার সোনাটা মোটা হওয়াই ঢুকতেছে না। তখন আন্টি বলল জুরে ঠাপ দে। এরপর আমি জুরে ঠাপ দিয়ে সোনার মাথাটা বোদার মধ্যে ঢুকিয়ে দিতেই আন্টি ও ও করে কেকাতে লাগল। এরপর আমি আরও করেক টা জুরে ঠাপ দিয়ে পুরা সোনাটা ঢুকিয়ে দিলাম। আন্টির বোদার ভিতর খুব গরম। আন্টি ব্যথা পাবে ভেবে আস্তে আস্তে ঠাপাতে লাগলাম। তখন আন্টি বলল তর মাজাই শক্তি নেই জুরে ঠাপা। আন্টির এই কথা শুনে আমি জুরে জুরে ঠাপাতে লাগলাম আর তখন আন্টির বোদার ভিতর থেকে পচাত পচাত শব্দ ভের হতে লাগল আর ঠাপের সাথে সাথে ঠাস ঠাস শব্দ হচ্ছিল। আন্টি তখন জুরে জুরে গুংরাচ্ছে আর বলছে আরও জুরে ঠেপা বোদা আমার ফাটিয়ে দে আ আ ও ও । ১০ মিনিট এভাবে ঠাপানুর পর আমি আন্টির উপর থেকে উঠে বসে পরলাম আর আন্টি তারাতারি উঠে আমার সোনার উপর উঠে আমাকে ঠাপাতে লাগলেন। আন্টি যখন ঠাপাচ্ছিলেন তখন আন্টির দুদ দুটি লাপাচ্ছিলেন । আমি দুদ দুটি দরে কস্লাতে লাগলাম । আন্টি অনেক মজা করে করে ঠাপাতে লাগলেন। আন্টি এভাবে ৮-১০ মিনিট ঠাপানুর পর আমার উপর থেকে উঠে কুকুরের মত করে পাছা উচু করে রইলেন। আমি তখন আন্টির পেছনে গিয়ে বোদা দিয়ে সোনা ঢুকালাম। এরপর আন্টির দুদ দুটি শক্ত করে দরে পেছন থেকে জুরে জুরে ঠাপাতে লাগলাম। আন্টি তখন ও আ আ করতে লাগলেন আর বলতে লাগলেন আস্তে চুদ। এরপর আমি যখন আস্তে আস্তে করতে থাকি তখন আবার জুরে ঢুকাতে বলে। তাই আমি জুরে জুরে ঠাপাতে লাগলাম। এতে করে আন্টি ২৫ মিনিট এর মধ্যে তার মাল বের করে ফেললেন। আন্টির মাল ভের হওয়াতে আন্টি চেয়ার এর উপর শুয়ে পরলেন তখন আর পেছন থেকে ঠাপাতে পারলাম না। সোনা বের করে দারালাম। তখন আন্টি আমার সোনা মুখ দিয়ে চুষতে লাগলেন। কিন্তু উত্তেজিত অবস্থাই এখন সোনা ঢুকাতে না পারলে চুসাতে মজা পাচ্ছিলাম না। তাই আন্টিকে বললাম বোদার মাইয়া সোনা ঢুকাতে দে তর এখনি সেক্স ফুরাইয়া গেল নাকি চুদতে দে আমারে আমার মাল ভের করতে দে। তখন আন্টি বলল সালা তুই কি ভেবেছিস তকে এত সহজেই ছাড়বো তর মাল না ভের করে তকে আমি ছারছি না। তর মাল ভের করার পরও আমি তকে চুদব। সালা তর আঙ্কেল এত তারাতারি কখন আমার মাল ভের করতে পারে নি আর তুই তর মোটা সোনা দিয়ে আমার মাল এত তারাতারি ভের করে দিলি। সালা আমি হারার মেয়ে না। সালা তর মোটা সোনারে আজ বিড়াল বানিয়ে ছাড়বো। এই ভাবে বক্তে বক্তে আন্টি তার পাছাটা উচু করে আবার কুকুরের মত করে রইলেন আর আমাকে তার পাছা দিয়ে সোনা ঢুকাতে বললেন। আমি তখন সোনাটা পাছার মধ্যে ঢুকাতে চাইলাম কিন্তু সোনাটা কিছুতেই ঢুকছে না। তাই আন্টির বোদা থেকে একটু মাল এনে পাছার মধ্যে দিয়ে নখ দিয়ে পাছার ছিদ্রটা পিচলা করে নিলাম। এরপর পাছার মধ্যে সোনাটা সেট করে অনেক জুরে করেক্টা ঠাপ দিয়ে পুড়া সোনাটা ঢুকিয়ে ঠাপাতে লাগলাম। আন্টির পাছার মধ্যে সোনাটা খুব টাইট হয়ে ঢুকছিল আর ভের হচ্ছিল। আন্টির তখন খুব ব্যথা লাগছিল কিন্তু আমার মাল ভের করার জন্য আন্টি আমার ঠাপের সাথে সাথে সেও পিছন দিকে ঠাপাতে লাগলেন। আমি বুজতে পারলাম এভাবে ঠাপালে আমার মাল ভের হতে বেশি দেরি হবে না। তাই আন্টিকে বললাম মাগি তর বোদার জ্বালা মিটে গেছে। পাছা মারা দিতেছস। তখন আন্টি আমাকে দারাতে বললেন। এরপর আন্টি আমার গলার উপর হাত দিয়ে ফাল দিয়ে আমার মাজার উপর উঠে পরলেন। আন্টি খুব ওজন কিন্তু আমার শরীরে কুথা থেকে যেন এত শক্তি এসেছে যে আন্টি লাফ দিয়ে আমার মাজাতে উঠাতেও আমি আন্টিকে শক্ত করে দরে দারিয়ে রইলাম। আমি আন্টির দুই পা দুই হাত দিয়ে ধরে রইলাম আর আন্টি আমার গলা দরে রইলেন।আমার সোনাটা তখন আন্টির পাছার খাজের মধ্যে লেগে ছিল। আন্টি আমার গলা দরে একটু উপর দিকে টান দিয়ে তার পাছাটা উচু করতেই আমার সোনাটা উপর দিকে হয়ে কাপতে লাগল আর আন্টি তখন তার পাছাটা একটু নিচা করতেই আন্টির বোদার উপর সোনার মাথাটা ঢুকে গেল। এরপর আন্টি যাতা দিয়ে তার বোদার ভেতর পুরা সোনাটা ঢুকিয়ে নিলেন এরপর নেচে নেচে ঠাপাতে লাগলেন। ৩ মিনিট এর মত এভাবে ঠাপাতে পারলাম। এরপর আন্টিকে চেয়ারের উপর সুইয়ে দিয়ে আন্টির পাছার নিচে একটা চেয়ারের বালিশ দিয়ে একটু উচু করে নিলাম। তার পর দুই পা এক পাশে চাপা দিয়ে বোদার মধ্যে সোনা ঢুকিয়ে ঠাপাতে লাগলাম। আন্টি দেখলেন যে ৪০ মিনিট পার হয়ে গেছে অথচ আমার এখনো মাল ভের হল না। তখন আন্টি পা দিয়ে ঢাক্কা দিয়ে আমাকে সরিয়ে দিয়েল। এরপর হাত দিয়ে আরেক ঢাক্কা দিয়ে আমার ড্রয়িং চেয়ারে শুইয়ে দিয়ে আমার সোনার উপর উঠে জুরে জুরে ঠাপাতে লাগলেন। আন্টির সেক্সি শরীরের ঠাপ দেখে, দুদের লাফানু দেখে আমিও নিচ থেকে উপর ঠাপ দিতে লাগলাম। দুই জনের ঠাপে তখন বোদার ভেতর থেকে পচ পচ শব্দ হচ্ছিল। আর আন্টির মুখ থেকে আ আ ও ও আ শব্দ বের হচ্ছিল। আন্টি এত জুরে জুরে এমন ভাবে ঠাপাচ্ছিল যেন আমার সোনাটা গিলে গিলে খাচ্ছে। আমারও মুখ থেকে তখন আ আ আ শব্দ বের হতে লাগল। আর তাতে করে আন্টি আরও জুরে ঠাপাতে লাগল আর আমিও নিচ থেকে ঠাপ দিতেই থাকলাম। প্রাই ৫০ মিনিট এর কালে বুজলাম যে আমার মাল বের হবে তাই আমি আরও জুরে নিচ থেকে ঠাপ দিতে লাগলাম আর তখন আমার সোনাটা কাপছিল। আন্টি এটা কেমন করে  যেন বুজতে পেরে সোনার উপর থেকে উঠে পরলেন আর আমি তখন দারিয়ে পরলাম। আন্টি তখন আমার সোনাটা মুখে নিয়ে জুরে জুরে কয়েকটা চুসন দিতেই চিরিত চিরিত করে আমার সোনাটা মাল ছেরে দিল আর আন্টির মুখ আমার মালে ভরে গেল। এরপর আমি চেয়ার এর উপর শুয়ে পরলাম। আন্টি তখন আমার সোনা চুষতে লাগলেন । কিন্তু আমার সোনাটা আস্তে আস্তে নেতিয়ে গুমিয়ে পরল। আন্টি তখন আমাকে বলল এই এখনি শুয়ে পরলি কেন আমাকে চুদ। আমি বুজতে পারলাম আন্টি আমার সাথে কিছুতেই হার মানতে চাই না অথচ অনেক আগেই সে তার মাল ছেরে দিয়েছে। আমি আন্টিকে বললাম আমি আর পারব না। তখন আন্টি বলল তুই অনেক মজা দিয়েছিস আমাকে। এত মজা আমি কখন পাই নি। এত মজা দিতে পারস আগে জানলে অনেক আগেই তকে দিয়ে চুদা খেতাম। তখন আমি বললাম আপনিও অনেক মজা করে চুদতে পারেন অনেক মজা দিতে পারেন আগে জানলে আমিও অনেক আগে আপনাকে চুদতাম। আপনার পুরা শরীর টাই সেক্সে ভরা। তখন আন্টি বলল তর যখনি চুদতে ইচ্ছে হবে আমার কাছে চলে আসবি তর চুদা খাওয়ার জন্য আমি সব সময় রাজি আছি। তখন আমি বললাম আমি আপনাকে প্রতিদিন চুদতে চাই। এরপর থেকে আমি প্রতিদিন আন্টিকে চুদি। আন্টির মত সেক্সি মাল আর কোথাও নাই।

3 comments:

  1. aunty apnar navita pocondo hoice, okhan diye dun o dukanu jaibo

    ReplyDelete