Friday, November 18, 2016

খালা কে চুদা

খালা কে চুদা -



এস এস সি পরীক্ষা সেস হয়ে গেছে।তাই মা বলল খালার বাসাই গুরে আসতে। খালা শহরের পাসের একটি গ্রামে থাকে। অনেক বড় বাংলু বাড়ী। বাড়ীতে খালার শ্বশুর শাশুড়ি, খালুর ভাই-বউ আর তাদের তিন সন্তান এছাড়া বাড়ীর কাজের মানুষ থাকে। খালু ৫ বছর আগে মারা গেছে আর খালার কোন সন্তান নেই।
শুনেছি খালা দেখতে অনেক সুন্দর ছিল বলেই তাদের সন্তান না হওয়াতেও খালু আর বিয়ে করেন নাই। আর খালু এক্সিডেন্ট এ মারা গেছে। খালা যখন মারা যাই তখন খালার বয়স ২৫ বছর ছিল। এখন খালার বয়স ৩০ বছর। যাই হোক ৪ বছর ধরে খালাকে দেখি নাই। তাই তারাতারি রউনা দিয়ে বিকালে খালাদের বাসাই পৌছালাম। খালা দেখতে এখন আর আগের মত নেই। অনেক মোটা হয়ে গেছে। লম্বাই ৫ ফিট ৪ ইঞ্ছি,বডি ৩৬ আর পাছাটা ৪০ হবে। খালার চেহারা দেখে মনে হয় যৌন খুদাই বুগছেন। খালা মোটা হলেও অনেক লম্বা হুওয়ার জন্য খালাকে অনেক সেক্সি দেখাই। যাই হোক খালা আমাকে বললেন যে আমার যেহেতু পরীক্ষা শেষ তাই অনেক দিন থেকে জেতে। আর খালার যেহেতু কেউ নাই তাই খালা আমাকে তার রোমে থাকার কথা বললেন। কয়েকদিন কেটে গেল। হঠাৎ একদিন খেয়াল করলাম রাতে ঘুমের মধ্যে কে যেন আমার সোনার মধ্যে আলতু করে হাত বুলাই। তবে ঘুম বাংলে আর কাউকে দেখতে পাইনা। এরকম হউয়ার কারন জানার জন্য একদিন রাতে জেগে রইলাম। অনেক রাতে খালা ঘুম থেকে উঠে বসলেন আর তার পর আমার হাপ প্যান্টটা টান দিয়ে আমার সোনাটা বের করে হাত বুলাতে লাগলেন। খালার হাত বুলানুর ফলে আমার সোনাটা শক্ত হতে লাগল। তারপর সোনাটা পুরুপুরি শক্ত হয়ে ৬ ইঞ্ছি হয়ে আকাশ মুখি হয়ে রইলেন। আমার সোনাটার এই অবস্থা দেখে খালা বুজতে পারল আমি জেগে গেছি। তাই আমাকে ঢাকলেন। ঢাকতেই আমি বললাম কি?? তখন খালা বলল আমি তকে কয়েকটা কথা জিজ্ঞেস করব কাউকে বলবি না। হ্যা বল। প্রেম করিস। হ্যা। তাকে আদর করেছিস। না। কেন রে মেয়েদের কোথাই কি আছে তুই জানস না। জানি। কিভাবে জানলি। মোবাইলে দেখিছি।মেয়েদের কখনো চুদেছিস। না । কি বলস তুই তর এত বড় সোনা দিয়ে এখনো কাওকে চুদিস নাই। তখন আমি খালাকে বললাম খালু তো অনেক দিন আগেই মারা গেছে তুমি কিভাবে থাক। তখন খালা বলল মাজে মাজে পুরাতন বন্দুদের সাথে থেকে জ্বালা মিটাই। তবে অরা বেসি মজা করে চুদতে পারে না। আর অগু সোনা বেশি বড় না। তুই তো এখনো কাওকে চুদিস নাই কিভাবে চুদতে হই জানস। তখন আমি খালাকে বললাম খালা এত বাহানা করার দরকার নেই আমি জানি তুমি আমার এই বড় সোনার চুদা খেতে চাউ। আর আমারও তুমাকে খুব চুদতে ইচ্ছে করে। তুমার পুরা শরিরটাই সেক্সে ভরা । চুদতে দিবা আমারে। তখন খালা বলল এই কথাটা যেদিন এই বাড়ীতে আসলি ঐদিন বলতে পারলি না। তাহলে আমাকে এই কইদিন একা থাকতে হত না। এই বলে খালা আমার সোনাটা জুরে জুরে চুষতে লাগল। কিছুক্ষন চুসার পর আমি খালার শরীরের সব কাপর খুলে খালার উলঙ্গ শরীর দেখে তো পুরাই পাগল হয়ে গেলাম। খালার শরীর এ কোন মেদ নাই। বড় বড় দুদ।আর দুদ গুলু বড় হলেও একটুও জুলে নাই। পাহারের মত উচু হয়ে দারিয়ে আছে। পাছার মাংস গুলু কি মসৃণ। আমি আর চুখ ফেরাতে পারলাম না। জাপিয়ে পরে খালার দুদ টিপতে লাগলাম আর চুষতে লাগলাম। কিছুক্ষন এভাবে চুসার পর খালার বোদার কাছে গিয়ে তো মাথাটা আরউ নষ্ট হয়ে গেল। বোদার মদ্ধে একটি বালও নাই। কি সুন্দর বোদা। বোদার মাজ খানে একটি গুলাপি ছিদ্র। তার দুই পাশে উচু উচু বিট। আমি ঐ গুলাপি ছিদ্রের মধ্যে জিহ্বা ঢুকিয়ে চুষতে লাগলাম। তখন খালা আ ও আ ও করে গুংরাতে লাগলেন। কিন্তু আমি ইচ্ছে মত চুস্তেই লাগলাম। খালার বোদা রসে বরে গেছে। আমি সেই রস চুসে চুসে খেতে লাগলাম। কি মজা। খালা আমার মাথা তার বোদার মধ্যে চেপে ধরে রাখেছে আর চুসে চুসে খাচ্ছি। এদিকে আমার সোনাটা বোদার মধ্যে ঢুকার জন্য ছট ফট করছে। তাই আর দেরি করলাম না। খালার ভিরাট পাছার নিচে একটা বালিস দিয়ে পাছাটা উচু করে নিলাম। তার পর খালার দুই পা আমার দুই কাদের উপর নিতেই খালা আমার সোনাটা ধরে তার বোদার উপর সেট করলেন আর আমি কয়েক্তা জুরে ঠাপ দিয়ে পুরা সোনা ঢুকিয়ে দিলাম বোদার ভিতর। আর খালা তখন ও ও করে উঠলেন। এরপর আমি ঠাপাতে লাগলাম। ২ মিনিট আসতে ঠাপানুর পর আমি জুরে জুরে ঠাপাতে ;লাগলাম। আর খালা তখন আ আ লাগছে আমার বলে কুকাতে লাগল। কিন্তু আমি জুরেই ঠাপাতে লাগলাম। জিবনে আজ প্রথম চুদতেছি। তাও আবার সেক্সি খালাকে। ইচ্ছে মত ঠাপাতে লাগলাম। ১৫ মিনিট এভাবে ঠাপানুর পর দেখলাম যে খালা আর পারছে না তাই ঠাপানু বন্দ করে সোনা বের করলাম। তখন খালা উপর হয়ে বললেন পাছা দিয়ে ঢুকা। তখন আমি খালার পাছার মধ্যে কয়েক্টা থাপ্পর দিয়ে পাছাই সোনা ঢুকাতে চাইলাম। কিন্তু সোনা ঢুক্ল না। তাই খালার পাছার ছিদ্রে ভাল কুরে ছেপ দিয়ে তার পর জুর করে জুরে জুরে ঠাপ দিয়ে সোনা ঢুকিয়ে দিলাম। এরপর ঠাপাতে লাগলাম। খালার টাইট পাছাতে ঠাপাতে খুপ মজা লাগছিল । কিন্তু বেসি সময় ঠাপাতে পারলাম না। খালা তার বোদা দিয়ে সোনা ঢুকানুর জন্য ব্যাস্ত। খালা আমকে চিত হয়ে শুইতে বললেন। তার পর খালা আমার সোনার উপর উঠে ঠাপাতে  লাগলেন। খালা যখন ঠাপাচ্ছিলেন তখন খালার দুদ দুটি লাপাচ্ছিলেন আর আমি দুদ টিপতে লাগলাম। খালার ঠাপানুর ফলে ঠাস ঠাস শব্দ হচ্ছিল। আ হা কি মজা। জিবনে এই প্রথম চুদা কি মজা। চুদতে এত মজা জানলে আরও আগে চুদতাম। খালা ৫ মিনিট ঠাপানুর পর আর ঠাপাতে পারলেন না। সে তার মাল ছেরে দিয়েছেন। খালা বিছানার উপর শুয়ে পরলেন। কিন্তু আমার সোনাই তখন আগুন জলতেছে। তাই খালাকে এই ভাবেই বোদার মদ্দে সোনা ঢুকিয়ে চুদতে লাগলাম । এভাবে চুদতে সমস্যা হচ্ছিল কিন্তু তবউ চুদতে লাগলাম। ৫ মিনিট পর খালা তার পাছাটা উচু করে ধরলেন। তখন আমি পেছন থেকে চুদতে লাগলাম। এভাবে চুদতে খুব মজা লাগছিল। এরপর খালা আমাকে বক্তে লাগলেন আর কত চুদবি আবার মাল বের কর । আমি আর পারছি না। জুরে জুরে চুদে আমার বোদা টা ফাটিয়ে দিয়েছিস । এবার চুদা বাদ দে। তর সোনাই এত জুর কেন। আমি খালার বকা খেয়ে আরও জুরে জুরে চুদতে লাগলাম । এরপর আমার মনে হল আমার মাল বের হবে তাই খালাকে বললাম খালা বের হবে। খালা বলল ভিতরেই ঢুকা। খালার তো সন্তান হই না । ভিতরে ঢুকালেও সমস্যা হবে না। তাই আমি সব মাল খালার বোদার ভিতরেই ঢুকালাম। এরপর খালার উপর শুয়ে পরলাম। একটু পর খালা বলল এত মজা করে কেউ আমাকে চুদেনি। তর সোনাই এত জুর । আমার বোদা কে ফাটিয়ে দিয়েছিস। আচ্ছা তুই এক কাজ কর তুই আমার এখানে থেকে লেখা পরা কর। তার পর থেকে আমি খালার বাসাই থেকে লেখা পরা করি আর খালাকে প্রতিদিন ইচ্ছে মত চুদি। সেক্সি খালাকে ছাড়া অন্য কাওকে চুদতে আমার এত মজা লাগে না। 

2 comments: