কাকিকে চুদার
কাহিনী
গ্রামের একটা মধ্য
বিত্ত পরিবার আমাদের। আমার বাবা চাচা দুই ভাই। আমাদের দুইটি ঘর। এক ঘরে আমার মা
বাবা আর আমার বোন থাকে। ঐ ঘরের এক পাসে ধান রাখার জাইগা করা হয়েছে। আমার কাকা বিয়ে
করার ১৫ দিন পর বিদেশ চলে যাই।
কাকি একা থাকবে ভেবে আমাকে কাকির ঘরের এক পাসে বেড়ি
দিয়ে থাকার জাইগা করে দিল। ঘর থেকে ভেরবার দরজা একটাই। কাকি আমার সাথে প্রাই দিনই বিভিন্ন আলাপ পারে। আর আস্তে
আস্তে কাকি আমার সাথে খুবি ফ্রী হয়ে গেল। এরপর কাকি মাজে মাজে কাকার সাথে কথা বলার
সময় মোবাইল এর হেড ফুন একটা আমার কানে দিয়ে কথা বলত। মাজে মাজে কাকা কাকি সেক্সের
কথাও বলত। কাকি আমার সাথে সব কথাই শেয়ার করত। কাকি বলল, কাকা কাকিকে ১৫ মিনিট করতে
পারে তখন আমি বললাম এই ১৫ মিনিতে তুমার হই । কাকি বলল হ্যা আমার ১০ মিনিটেই সাদ
মিটে যাই। দেখতে দেখতে ১ বছর কেটে গেল। কাকি আগের চেয়ে অনেক ফুলে উঠেছে। কাকির দুদ
দুটি খুব বড় হয়েছে। পাছাটা অনেক বড়। কাকিকে বললাম কাকি তুমি দিন দিন এমন হয়ে জাচ্ছ
কেন। কাকি বলল তুমার কাকার জন্য। না খাইলে কি এর কম্বে। আমি বললাম তাহ্লে কাকাকে
আস্তে বলনা কেন। কাকি বলল সামনে মাসেই কাকা আসবে। কাকিকে আগের চেয়ে অনেক বেসি
সুন্দর লাগে। একদিন আমি রাত ৩ টার দিকে আমার বাল কাটছিলাম। বাল কাটার সময় আমার
সোনা দারিয়ে থাকে। হঠাত করে কাকি আমার রোমে ঢূকে আমার দিকে তাকাতেই হা করে রইল।
আমি কিছু বুজতে ছিলাম না কি করব। চুপ করে আমার সোনাটা ধরে বসে রইলাম। কাকি তখন বলল
এটা কোন সমসসা না। আমি তো তুমার কাকার টা প্রতিদিন দেখি। তবে জানো তুমার সোনা অনেক
বড়। তুমার কাকার সোনা তুমার সোনার অরদেক হবে । কি করে বানালে এমন। আমি ততক্ষণে
আমার লঙ্গি পরে নিয়েছি। এরপর আমি বললাম। প্রতিদিন ঘি দিয়ে টেনে টেনে লম্বা এর মোটা
বানিয়েছি। কাকি বলল তাই তাহ্লে আগে বল্বা না ঘি দিয়ে মালিশ করলে বড় হই। আগে জানলে
তুমার কাকার টা মালিশ করে বড় বানাতাম। আমি বললাম কেন বড় দিয়ে তুমি কি করবে। তুমার
তো ১০ মিনিটেই হয়ে যাই। অযথা বরটা দিয়ে বেথা পাবে কেন। তখন কাকি বলল জা বলি তাই কি
সব সত্ত্য নাকি আমার ২০-২৫ মিনিট না হলে হই না। আর চিকন সোনার চেয়ে মোটা সোনা খুব
ইচ্ছে করে। আর তুমার কাকা তো ১৫ মিনিটেই সেশ হয়ে যাই। আমার টা বের করার জন্য দুই
বার মের লই। আবার কখনো হাত দিয়ে খেচে দেই। তখন আমি বললাম তুমার কষ্ট হই না। কাকি
বলল কষ্ট হলেই কি করব। জানো মাজে মাজে খুব খারাপ লাগে দেখ না আমার শরীর টা কেমন
ফুলে আছে। কথাই আছে না যার যেটা বেশি চাই সে সেইটা পাই না।তুমি জানো মাজে মাজে আমি
তুমাকে যে কলা আনতে বলতাম ঐ কলা আমি খাওয়ার জন্য আনতাম না। অটা আমি ব্যাবহার
করতাম। এই ভার তুমার কাকাকে আর বিদেশ জেতে দিবো না। আমি কাকিকে বললাম কাকি তুমি তো
আমার খুব ফ্রী আর সব কথা আমার সাথে শেয়ার কর তো কাকা যখন আসবে তখন তুমি কাকার সাথে
করার সময় ভিডিও করে আমাকে দেখাবে। কাকি বলল আচ্ছা তবে ভিডিও করে না। আমি রাত ১২
টার সময় তুমার কাকার সাথে করব। তুমি ঐ সময় ছিদ্র দিয়ে দেখবে। ৬ দিন পর কাকা দেশে আসল। যথারীতি রাতে আমি ঐ
সময় ছিদ্র দিয়ে তাকালাম। দেখি কাকি কাকার সোনাটা চুস্তেছে। কাকির শরীর তখন
সম্পূর্ণ লেংটা । কাকির বড় বড় দুদ গুলো পাহারের মত উচু হয়ে আছে।কাকির ভিরাট পাছাটা
আর পাছার নিচে দুই পায়ের মাজ খানে একটা ঘুলাপি ছিদ্র দেখতে পেলাম। আ মুহূর্তেই
আমার সোনাটা খারিয় গেল। এক হাত দিয়ে সোনাটা খেচতে লাগলাম। এরপর কাকি বিছানাই শুয়ে
পরল আর কাকা টার সোনাটা কাকির বোদার মধ্যে ঢুকিয়ে দিল। আমি কাকার ঠাপানু দেখতে
লাগলাম। ২ মিনিট ঠাপানুর পর কাকার মাল
বেরিয়ে গেল। কাকি এরপর কাকার সোনা চুষতে লাগলো। কিন্তু কাকার সোনা আর
দাঁড়ালো না। কাকি তখন কাকাকে বক্তে লাগলো। বিদেশ গিয়ে নটীদের চুদে সেশ হয়ে গেছ।
আমাকে সাদ মিটীয়ে চুদতে পারছ না।চুদতে না পারলে বিয়ে করেছ কেন। পরের দিন কাকা ঔষধ
খেয়ে চুধতে লাগলো। কিন্তু মাত্র ৫ মিনিটেই মাল বেরিয়ে গেল। কাকির তো ২০-২৫ মিনিট
না হলে সাদ মিটে না। তাই কাকাকে ইচ্ছে মত কয়েকটা চর মেরে দিল। এভাবে প্রাই দিন
চুদতে না পারার বেরথতাই কাকা ১৫ দিনের মাথাই বিদেশ চলে গেল। কাকা বিদেশ জাওয়ার পর
৫-৬ দিন কাকি কারও সাথে বেসি কথা বলল না। ৭ দিনের মাথাই কাকি আমার রোমে গিয়ে বলল
কি কর। আমি বললাম কিছু না। এরপর কাকিকে আর কোন কথা না বলতে দেখে আমি বললাম কাকি কি
রকম ইঞ্জয় করলা বল্লা নাত। কাকি বলল সব তো তুমি ঐ ছিদ্র দিয়ে দেখে ছ। আমি বললাম না
আমি কিছু দেখি নাই। তখন কাকি বলল যেইদিন তুমার কাকা দেশে এসে ছিল ঐ দিন তুমি মাল
দিয়ে টিনের ঐ পাস বরে দিয়ে ছিলে। করা করি না দেখলে কি আর মাল বের করতা। আমি বললাম
তুমি বুজলা কেমনে। তখন কাকি বলল, আমরা করার সময় বাতি নিভিয়ে করি অল্প ০ পাওয়ার এর
বাতি লাগিয়ে। তুমি না দেখতে চেয়ে ছিলে। তাই আমি বাতি জালিয়ে রেখে ছিলাম।আর ঐ
ছিদ্রের দিকে আমার পাছা উচু করে রেখে ছিলাম জেন তুমি ভাল কর সব দেখেতে পাও। কারন আমি
তুমার সোনা দেখছি তাহ্লে তুমি আমার বোদা দেখলে সমসসা নাই। এভাবে চার পাচ দিন কেটে
জাওয়ার পর এক রাতে কাকি লেংটা হয়ে আমার রোমে চলে আসল আর এসেই আমাকে জরিয়ে দরে কিস
করতে লাগলো। কাকির কিস খেয়ে আমার সোনাটা দারিয়ে গেল। যেহেতু কাকির সেক্সি শরীর
দেখে আমার সোনাটা এতদিন ধরে জলছিল তাই আমি আর কিছু বললাম না। কাকিকেও কিস করতে
লাগলাম। আমরা দুজন ২০ মিনিটের মত কিস করার পর কাকি আগুনের মত জলে উঠল। আমার মুখের
অপর বোদা রেখে পেছন দিকে গুরে আমার সোনা চুষতে লাগলো। আমি কাকিকে সাদ মিটিয়ে চুসে
চুসে টিপে টিপে আনন্দ পেলাম। এরপর কাকিকে সুইয়ে দিয়ে কাকির ঘরম বোদাই সোনা টা
ঢুকাতে চাইলাম। কাকির টাইট বোদাই সোনাটা ঢুকছিল না। তাই টেবিল থেকে প্যারাসুটের
তেল এনে বোদার ছিদ্রের মধ্যে দিয়ে সোনা বোদার ছিদ্রের অপর রাখলাম। এরপর জুরে করে
চাপ দিয়ে সোনাটা ঢুকিয়ে দিলাম বোদার ভেতর। তার পর ঠাপাতে লাগলাম। কাকি আমার মোটা
সোনার ঠাপ খেয়ে ও ও আ আ করে উঠল। কাকির
বোদার ভেতর থেকে পচ পচ করে শব্দ বের হচ্ছিল।১০ মিনিট ঠাপানুর পর কাকি আমার উপর উঠে
আমাকে ঠাপাতে লাগলো। কাকি যখন ঠাপাচ্ছিল তখন কাকির বড় বড় দুদ দুটি লাফাচ্ছিল। আমি ঐ দুদু ধরে
টিপ্তে ছিলাম। প্রাই ১৫ মিনিট এভাবে কাকি ঠাপানুর পর কাকি টার বোদাই মাল ছেরে দিল।
তার পর আমার উপর শয়ে পরল। আমি তখন কাকিকে আবার সুইয়ে দিয়ে কাকিকে আবার চুদতে লাগলাম। কাকি তখন ছার
আমাকে আর পারছি না বোদা ফেটে গেল এই বলে আমাকে
বকছিল। কিন্তু আমি তো ঠাপিয়েই জাচ্ছি। ১০ মিনিট পর কাকির আবার সেক্স উঠে গেল।
কাকি তখন তার পাছাকে কুকুরের মট করে উচু কর ধরল। আমি তখন পেছন থেকে কাকিকে রাম ঠাপ
দিতে লাগলাম। ২০ মিনিট রাম ঠাপ দেবার পর কাকি আবার মাল ছেরে দিল। এরপর আমাকে বলল
তর বের হইনা কেন । আবার আমাকে ছার। আমি বললাম এইতো বের হবে। আমি জুরে জুরে ঠাপাতে
লাগলাম। ২ মিনিটের মধ্যে আমার সোনাই মাল চলে আসল। আমি সোনাটা বের করে কাকির পাছার উপর সব মাল ঢাললাম। এরপর
থেকে কাকি রাতে আমার সাথেই ঘমাত। আর প্রতি রাতে আমরা সাদ মিটিয়ে চুদা চুদি করি।
হোলির পরের দিন কাকীমার বাড়ি গেলাম কি পরিস্থিতি সেটা জানার জন্য।কাকীমার সাথে চোখাচোখি হতেই নিজেই একটু লজ্জা পেলাম। দেখলাম সব স্বাভাবিক আছে, তার মানে কাকু টেরই পাইনি।কাকীমার মুখের রঙ তখনও ওঠেনি ।উঠবেই বা কেন? কম ঘষেছি? এদিকে কাকীমাকে দেখেই আমার বাঁড়া বাবাজী খাড়া হয়ে গেল কিন্তু কিছু করার নেই। তবে কাকীমার কোনো পরিবর্তন চোখে পড়লোনা,বেশ স্বাভাবিক ব্যবহার।সেদিনের সেই রামচোদন যেন কোনো ব্যাপারই না। বুঝলাম মালটা বেশ খেলিয়ে আছে। সম্পূর্ণ গল্প পড়ার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন
ReplyDeleteসোনা
ReplyDeleteAnik
ReplyDeleteRx ANik
ReplyDelete